রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
ফুলকুঁড়ি আসর এর ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের অনুষ্ঠিত আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত লোকদের দিয়ে উজিরপুর উপজেলা শ্রমিক দলের কমিটি গঠন করার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন সান্টু খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি ও তারেক রহমানের সুস্থতা কামনায় গৌরনদীতে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত গৌরনদীতে এতিমখানা ও মাদ্রাসার দরিদ্র, অসহায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ঈদ বস্ত্র বিতরণ ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত বরিশালে বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কারাবন্ধী ও রাজপথে সাহসী সৈনিকদের সম্মানে ইফতার দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত আদালতে মামলা চলমান থাকা অবস্থায়, দখিনের খবর পত্রিকা অফিসের তালা ভেঙে কোটি টাকার লুণ্ঠিত মালামাল বাড়িওয়ালার পাঁচ তলা থেকে উদ্ধার, মামলা নিতে পুলিশের রহস্যজনক ভূমিকা গলাচিপা উপজেলা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন, সভাপতি হাফিজ, সম্পাদক রুবেল চোখের জলে বরিশাল প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী বাবুলকে চির বিদায় বিএনপি নেতা জহির উদ্দিন স্বপন কারামুক্ত উচ্চ আদালতে জামিন পেলেন বরিশাল মহানগর বিএনপির মীর জাহিদসহ পাঁচ নেতা
ছাত্রীর ওড়না ধরে ‘টানাটানি’, নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা

ছাত্রীর ওড়না ধরে ‘টানাটানি’, নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ছাত্রীর ওড়না ধরে ‘টানাটানি’ করার ঘটনায় বরিশালে নার্সিং ইনস্টিটিউটের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। বরিশাল মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি দায়ের করেন যৌন হয়রানির শিকার ছাত্রীর স্বামী। আদালতের বিচারক আনিছুর রহমান মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের জন্য কোতয়ালী মডেল থার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন। যৌন হয়রানিকারী ওই শিক্ষকের নাম মিজানুর রহমান সজল। তিনি পটুয়াখালীর ডিডব্লিউএফ এবং বরিশালের জমজম ইনস্টিটিউটের সাবেক শিক্ষক। জানা গেছে, পটুয়াখালী ডিডব্লিউএফ ও বরিশাল জমজম ইনস্টিটিউটে কর্মরত থাকা অবস্থায় তিনি বিভিন্ন ছাত্রীদের পরীক্ষায় অকৃতকার্য করিয়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে যৌন হয়রানী করে আসছিল। এ ধরনের নানা অভিযোগের ভিত্তিতে বরিশাল জমজম ইনস্টিটিউট কর্তৃপক্ষ তাকে ওই প্রতিষ্ঠান থেকে চাকুরিচুত্যও করেন। ওই প্রতিষ্ঠানের বর্তমান একছাত্রীকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরেও যৌন হয়রানি শুরু করেন। তার ইভটিজিংয়ের শিকার হন একই কলেজের আরো দুই ছাত্রী। কোন কোন ছাত্রীকে তিনি কুয়াকাটা নিয়ে ‘মহুয়া’ (রাখাইন পল্লীতে প্রস্তুতকৃত এক ধরণের মদ) খাওয়ানোর প্রস্তাবও দিয়েছেন। যা জানাজানি হলে শিক্ষার্থীরা তাকে ‘মহুয়া স্যার’ বলেও ডাকতো।
এরই ধারাবাহিকতায় ২৫ আগস্ট শিক্ষক মিজানুর রহমান সজল ওরফে মহুয়া সজল নগরীর গোরস্থান রোড এলাকায় সেই ছাত্রীকে একা পেয়ে আপত্তিকর কথা বলেন এবং তার সাথে যেতে ওড়না ধরে ‘টানাটানি’ করেন। বিষয়টি কারও কাছে জানালে তাকে পরীক্ষায় ফেল করাবে এবং ছবি এডিট করে অশ্লিল ছবির সাথে সংযুক্ত করে ইন্টারনেটে ছেড়ে দিবে বলে হুমকি দেয় এমনকি যেখানে পাবে সেখানে ধর্ষণ করবে বলেও জানায়। এ ঘটনায় মামলা দায়ের করেন সেই ছাত্রীর স্বামী। প্রসঙ্গত, ছাত্রীকে যৌন হয়রানি করার দায়ে অভিযুক্ত এই মিজানুর রহমান সজলকে একবার কান ধরিয়ে ওঠবস করিয়েছিল শিক্ষার্থীরা। সেই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com